শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ০২:২০ অপরাহ্ন

News Headline :
পাবনায় “তারুণ্যের উৎসব ২০২৫”: আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্টের মধ্য দিয়ে নবাগত জেলা প্রশাসকের কর্মদিবস শুরু!! গোবিন্দগঞ্জে ত্যাগী নেতাদের মাঝে বিএনপির চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ ১২০ শিক্ষার্থীদের পথচলা পুরাতন কাঠের তৈরি সাঁকো ভাঙ্গলেই সমস্যা হবে শেরপুরে নোবেল বিজয়ী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ ব্যাংকে দুর্বৃত্তদের আগুন লাগানোর চেষ্টা মাদক সমাজের ক্যান্সার এটা প্রতিরোধে প্রশাসনের অনিহা-শিমুল বিশ্বাস গণমাধ্যমে বিকৃত তথ্য প্রচার ইসলামপুরে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীর পক্ষ থেকে প্রতিবাদী ব্রিফিং কৃষি অফিসের সামনে থেকে প্রণোদনার সার-বীজ পাচার রাজনৈতিক দলের পদধারী কেউ প্রেসক্লাবের কার্যনির্বাহী কমিটির কোনো পদে থাকতে পারবে না-সারজিস আলম গাবতলীতে এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের দাবিতে শিক্ষার্থীদের রাস্তা অবরোধ এই জনপদকে যারাই পদদলিত করেছে বাঙ্গালি তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাড়িয়েছে-শিমুল বিশ্বাস

কিশোরগঞ্জে কদর বেড়েছে ছাতার কারিগরদের

Reading Time: < 1 minute

মোঃ মিজানুর রহমান-কিশোরগঞ্জ নীলফামারী:
নব ঘনে আষাঢ় গগনে তিল ঠাঁই আর নাহিরে, ওগো আজ তোরা যাসনে ঘরের বাহিরে।’হ্যাঁ,পঞ্জিকার পাতা অনুযায়ী এখন বর্ষাকাল।যদিও এখন রোদ আর বৃষ্টির খেলা চলছে। করোনার আঁতুড়ঘরে অন্য ব্যবসায়ীরা অলস সময় পার করলেও বছরের অন্য সময় বসে থাকা ছাতার কারিগররা এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন। বর্ষাকালে আপামর জনসাধারণের চলাচলের একমাত্র পাথেয় বস্তুটির নাম হলো ছাতা।আর বর্ষাকাল শুরু থেকে ছাতার কারিগররা নীলফামারী কিশোরগঞ্জ উপজেলা শহর থেকে গ্রাম অঞ্চলে ঘুরে ঘুরে ছাতা মেরামত করছেন। এই ছাতা গ্রীষ্মেও যেমন দরকার তেমনি বর্ষাতেও এর প্রয়োজন আরও বেশি।তাই সারা বছর ঘরে তুলে রাখা ছাতার ছোট -খাটো, রোগ -বালাই সারছেন ব্যবহারকারীরা। রোদেলা তাপ বা বৃষ্টির ধারা থেকে মুক্তির জন্য ছোট এই বস্তর প্রয়োজনটা যে কত তা মৌসুমেই বলে দেয়। আগের আমলে কাঠের হাতলের ছাতা থাকলেও হাল আমলে ছাতার হাতল ও কাপড়ে বৈচিত্র এসেছে। ছোট্ট সাইজের ছাতা, স্কুল ব্যাগ, ভ্যানিটি ব্যাগ কিংবা প্যান্টের পকেটেও রাখা যায়। যত বৈচিত্রময় হোক ছাতা উল্টে গেলে, কাপড় ছিড়লে বা সেলাই খুলে গেলে ছাতা কারিগর ছাড়া কোনো উপায় নেই।বর্ষা মৌসুমে যেহেতু ছাতার ব্যবহার বেড়ে যায়, তেমনি কারিগরদের কাজের রেটও বেড়ে যায়। সদর ইউপি মুসা গ্রামের ছাতার কারিগর কাশেম আলী জানান, প্রতিটি জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে। ফলে ছাতার কাপড়, হাতল, স্প্রিং, কামান প্রভৃতি জিনিসপত্র কিনতে হচ্ছে চড়া দামে। এই সময়টায় কিছু কাজ হয়। আর অন্য সময় বিকল্প পেশায় জীবিকা নির্বাহ করতে হয়। প্রতিদিন গ্রামাঞ্চল ঘুরে গড়ে ৫শত থেকে ৮শত টাকা পর্যন্ত আয় হয়। ছাতা মেরামত করতে আসা উপজেলার উত্তর দুরাকুটি পশ্চিমপাড়া গ্রামের ষাটোর্ধ্ব মমতাজ আলী জানান,একসময় দল বেঁধে জীবিকার তাগিদে ফরিদপুর, মাদারীপুর জেলার ছাতার কারিগরিরা আমাদের এলাকায় এসে বাসাভাড়া নিয়ে পুরো বর্ষাকাল কাটিয়ে আয় রোজগার করে চলে যেত। সেই ছাতার কারিগরদের আর চোখে পড়ে না।

Please Share This Post in Your Social Media

Design & Developed BY Hostitbd.Com